>> সালাতের বাইরের ৭টি ফরজ।
১. শরীর পাক
২. কাপড় পাক
৩. নামাযের স্থান পাক
৪. সতর আবৃত করা
৫. কেবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো
৬. নিয়ত করা এবং
৭. ওয়াক্ত মত নামায পড়া।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বাদ দিলে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।
>> সালাতের ভেতরের ১০টি ফরজ।
বিশুদ্ধ দলিল প্রমাণের ভিত্তিতে বিজ্ঞ ফকীহগণের মতে, সালাতের ভেতরের ১০টি ফরজ বা রুকন।
১. কেয়াম বা দাড়ানো।
২. তাকবীরে তাহরীমা বলে নামায শুরু করা।
৩. সূরা ফাতিহা পড়া।
৪. রুকু করা।
৫. সেজদা করা।
৬. দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠক।
৭. শেষ বৈঠক ও তাশাহুদ(আত্তাহিয়াতু) পড়া।
৮. ধীরস্থিরভাবে(রুকন গুলো) আদায় করা।
৯. ধারাবাহিকতা(রুকন আদায়ে) রক্ষা করা।
১০. সালাম ফিরানো।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বা ভুলে বাদ পড়লে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।
>> সালাতের ওয়াজিবসমূহ ৭টি।
১. সকল তাকবীর।
২. সূরা মিলানো।
৩. সামিয়াল্লাহু লিমান হামীদা (ইমাম ও একাকী নামায আদায়কারী তাসবীহটি পড়বে)।
৪. রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ বলা (রুকু থেকে মাথা উঠানোর পর ইমাম ও একাকী নামায আদায়কারী তাসবীহটি পড়বে)।
৫. সালাতের প্রথম বৈঠক।
৬. প্রথম বৈঠকে তাশাহুদ পড়া।
৭. শেষ বৈঠকে দরুদ পড়া (এক দল ফিকহবিদের মতে, এটি ফরজ)।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বাদ পড়লে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।ভুলে বাদ পড়লে সাহু সেজদা দিতে হবে।
[[উপরে উল্লেখিত ফরজ, ওয়াজিব এর দলিল পাওয়া যাবে: পবিত্র কুরআন, বুখারী, আবূ দাউদ, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ।]]
[[ লেখা সংগ্রহ বই: ‘যেভাবে নামায পড়তেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ পৃষ্ঠা ২৯-৩০ থেকে ]]
>> সালাতের সুন্নাতসমূহ।
সালাতের সুন্নাত অনেক সংখ্যক রয়েছে তন্মধ্যে নিম্নে ১০ টি দেওয়া হলো।
১. দুই হাত কাঁধ বা কান বরাবর উঠানো।(বুখারী)।
২. বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে বুকের উপর রাখা।(আবূ দাউদ, ইবনে খুযাইমা)। নাভীর নিচের চেয়ে বুকের উপর হাত বাধার হাদীস বেশি সহিহ।
৩. রাফউল ইয়াদাঈন করা অর্থাৎ রুকুতে যাওয়া এবং রুকু থেকে মাথা উঠানো এবং চার রাকায়াত বিশিষ্ট নামাযে প্রথম তাশাহুদ থেকে উঠার সময় দু’হাত কাধ বা কান বরাবর উঠানো। ইমাম ইবনুল কাইয়িম (রহ:) বলেছেন রাসূল (সা:) আজীবন রাফউল ইয়াদাঈন করেছেন।
(যাদুল মা’আদ)।
৪. সিজদার জায়গায় দৃষ্টি রাখা।(বায়হাকী)।
৫. ছানা পড়া।(বুখারী)।
৬. “আউযু বিল্লাহ পূর্ণ পড়া।(আবূ দাউদ)।
৭. “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”পড়া।(মুসনাদে আহমদ)।
৮. সুরা ফাতেহার শেষে আমীন বলা।(বুখারী)।
৯. পিঠকে সমতল ভাবে বিছিয়ে দেওয়া।(আবূ দাউদ)।
১০. দুই সিজদার মাঝে মাগফিরাত চাওয়া অর্থাৎ ‘রাব্বিগ ফিরলী’ পড়া।(আবূ দাউদ)।
১১. তাশাহুদে চারটি জিনিস থেকে আশ্রয় চাওয়া।(বুখারী)। কিছু আলেম এটাকে ওয়াজিব বলেছেন।
সুন্নাত ছুটে গেলে সালাত বাতিল হয় না, তবে সাওয়াব কমে যায়।
১. শরীর পাক
২. কাপড় পাক
৩. নামাযের স্থান পাক
৪. সতর আবৃত করা
৫. কেবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো
৬. নিয়ত করা এবং
৭. ওয়াক্ত মত নামায পড়া।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বাদ দিলে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।
>> সালাতের ভেতরের ১০টি ফরজ।
বিশুদ্ধ দলিল প্রমাণের ভিত্তিতে বিজ্ঞ ফকীহগণের মতে, সালাতের ভেতরের ১০টি ফরজ বা রুকন।
১. কেয়াম বা দাড়ানো।
২. তাকবীরে তাহরীমা বলে নামায শুরু করা।
৩. সূরা ফাতিহা পড়া।
৪. রুকু করা।
৫. সেজদা করা।
৬. দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠক।
৭. শেষ বৈঠক ও তাশাহুদ(আত্তাহিয়াতু) পড়া।
৮. ধীরস্থিরভাবে(রুকন গুলো) আদায় করা।
৯. ধারাবাহিকতা(রুকন আদায়ে) রক্ষা করা।
১০. সালাম ফিরানো।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বা ভুলে বাদ পড়লে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।
>> সালাতের ওয়াজিবসমূহ ৭টি।
১. সকল তাকবীর।
২. সূরা মিলানো।
৩. সামিয়াল্লাহু লিমান হামীদা (ইমাম ও একাকী নামায আদায়কারী তাসবীহটি পড়বে)।
৪. রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ বলা (রুকু থেকে মাথা উঠানোর পর ইমাম ও একাকী নামায আদায়কারী তাসবীহটি পড়বে)।
৫. সালাতের প্রথম বৈঠক।
৬. প্রথম বৈঠকে তাশাহুদ পড়া।
৭. শেষ বৈঠকে দরুদ পড়া (এক দল ফিকহবিদের মতে, এটি ফরজ)।
এর কোনো একটি ফরয ইচ্ছায় বাদ পড়লে সালাত বাতিল হয়ে যাবে।ভুলে বাদ পড়লে সাহু সেজদা দিতে হবে।
[[উপরে উল্লেখিত ফরজ, ওয়াজিব এর দলিল পাওয়া যাবে: পবিত্র কুরআন, বুখারী, আবূ দাউদ, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ।]]
[[ লেখা সংগ্রহ বই: ‘যেভাবে নামায পড়তেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ পৃষ্ঠা ২৯-৩০ থেকে ]]
>> সালাতের সুন্নাতসমূহ।
সালাতের সুন্নাত অনেক সংখ্যক রয়েছে তন্মধ্যে নিম্নে ১০ টি দেওয়া হলো।
১. দুই হাত কাঁধ বা কান বরাবর উঠানো।(বুখারী)।
২. বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে বুকের উপর রাখা।(আবূ দাউদ, ইবনে খুযাইমা)। নাভীর নিচের চেয়ে বুকের উপর হাত বাধার হাদীস বেশি সহিহ।
৩. রাফউল ইয়াদাঈন করা অর্থাৎ রুকুতে যাওয়া এবং রুকু থেকে মাথা উঠানো এবং চার রাকায়াত বিশিষ্ট নামাযে প্রথম তাশাহুদ থেকে উঠার সময় দু’হাত কাধ বা কান বরাবর উঠানো। ইমাম ইবনুল কাইয়িম (রহ:) বলেছেন রাসূল (সা:) আজীবন রাফউল ইয়াদাঈন করেছেন।
(যাদুল মা’আদ)।
৪. সিজদার জায়গায় দৃষ্টি রাখা।(বায়হাকী)।
৫. ছানা পড়া।(বুখারী)।
৬. “আউযু বিল্লাহ পূর্ণ পড়া।(আবূ দাউদ)।
৭. “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”পড়া।(মুসনাদে আহমদ)।
৮. সুরা ফাতেহার শেষে আমীন বলা।(বুখারী)।
৯. পিঠকে সমতল ভাবে বিছিয়ে দেওয়া।(আবূ দাউদ)।
১০. দুই সিজদার মাঝে মাগফিরাত চাওয়া অর্থাৎ ‘রাব্বিগ ফিরলী’ পড়া।(আবূ দাউদ)।
১১. তাশাহুদে চারটি জিনিস থেকে আশ্রয় চাওয়া।(বুখারী)। কিছু আলেম এটাকে ওয়াজিব বলেছেন।
সুন্নাত ছুটে গেলে সালাত বাতিল হয় না, তবে সাওয়াব কমে যায়।